শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

Check Passport Application Online Status & Steps And Meaning in Bangladesh

Check Passport Application Online Status & Steps And Meaning in Bangladesh

There are two different ways to apply for the passport application - Online, and Offline. After you apply online for MRP or E-passport to the passport office there some basic steps need to be done.
If applied online then your online passport application status could be checked from the website. you'll see different Application status from time to time. The proper meaning of these statuses is given below:

1. Pre-Enrollment

This is the first step after applying online, you have to submit passport form along with all the required documents to the passport office.

2. Bio Enrollment At Passport Office

In this process, you have to complete a bio-metric and Iris scan (E. Certainly, it's less time consuming

3. Document Scanning

In this process, authorized persons manually check all the documents are given. if he finds everything alright. Then he approved for further processing.

4. Passport Application Status - Payment Verification

In addition after Document scanning, they verify the payment slip you attached with the application. If the result is positive then the status will be changed to “Payment Succeed is Shown”.

5. Passport Application Status - Police Verification is Pending

A special Branch officer or police officer will be assigned. They will verify your all information and address. You have to honor them anyway!! I hope you will understand what I mean. Then they'll submit the report to the passport office.

6. Passport Application Status - Passport Screening Process:

7. Pending for Deputy Director / Assistant Director’s Approval:

After the Police Verification status changed to Done, the next step is passport office hold-up for approval of Deputy Director or Assistant Director’s Approval.

8. Pending Passport Personalization

Most importantly this step takes some time for a valid reason. Most of us don't know whats the meaning of "Pending Passport Personalization". It means your passport is under the printing Stage. Every hour 1000 of the passport printed. On the other hand, the queue for printing is more than capable.

There is no problem with your passport. It just takes time to manage all the queues. Generally, this step might take 7-8 working days depends on different situations.
All the steps of passport personalization are given below in details

9. In Printer Queue:

In short, printer queue takes only 2-3 working days to print your passport and the heading is self-describing.

10. Security Printing

This step is basically Security lamination of your passport

11. Passport Application Status - Printing Succeed

At this point your "pending passport personalization" fear getaway and all of the printing process complete by the passport office.

12. Quality Checking

The passport office checks the quality of your passport and evaluates that, is it ready for delivery or not.

13. Passport Ready, Pending for Issuance/Delivery

This is the status is close to getting your passport. This status means your passport is ready but not delivered to the regional passport office yet. Personally, I observed that 3-7 days needs to complete this process.

14. Passport Ready for Issuance/Delivery

When you see this status, wait for 3-4 days and then you should go to the regional passport office and collect your passport. To be more certain, check your passport status by SMS. You'll get the exact date when did your passport arrived in the regional passport office.  Visit my other article describing the process of check the passport status by SMS

Conclusion

If you need any help please comments below, I'll try to answer you by e-mail. Please Don't call me or don't knock me in live chat.  I just shared my personal experience and research about the topic to help you guys. Thanks a lot.

 

বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৯

Income Tax details

নিয়মানুযায়ী যাদের বেসিক (মূল বেতন) ১৬,০০০ টাকা বা তদুর্ধ্ব তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। এখানে মনে রাখতে হবে যে রিটার্ন দাখিল করা আর ইনকাম ট্যাক্স বা আয়কর পরিশোধ করা দুটি এক জিনিস নয়। উপরোক্ত বেসিক এর আওতাধীন সবাইকে রিটার্ন দাখিল করতে হবে এটা সত্য কিন্তু তাদের আয় যদি করসীমা অতিক্রম না করে তাহলে আয়ের উপর আয়কর বা ইনকাম ট্যাক্স দিতে হবে না, শুধুমাত্র রিটার্ন দাখিল করলেই চলবে। আয় যদি করসীমা অতিক্রম করে তাহলেই কেবল আয়কর দিতে হবে।

আয়কর হিসাব করার ৫টি সহজ ধাপ

১) সমুদয় আয়ের উপর কর দিতে হয়না, কাজেই ১ম ধাপে আমরা করযোগ্য আয় বের করা শিখবো;
২) ২য় ধাপে উক্ত করযোগ্য আয়ের উপর কত টাকা আয়কর আসবে (প্রাথমিক হিসাব) তা বের করবো;
৩) ৩য় ধাপে সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত পাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে, তা বের করবো;
৪) ৪র্থ ধাপে উক্ত সর্বনিম্ন পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করলে কত টাকা আয়কর রেয়াত পাবেন, তা বের করবো; এবং
৫) ৫ম ধাপে প্রাথমিক আয়কর হিসাব হতে রেয়াত বাদ দিয়ে চুড়ান্ত প্রদেয় আয়কর বের করবো।
১ম ধাপঃ
১ম ধাপে জেনে নেওয়া যাক কোন কোন আয় করযোগ্য
১) মূল বেতন (Basic Salary) : পুরোটাই করযোগ্য আয়;
২) বোনাস (Eid Bonus/Incentive Bonus): পুরোটাই করযোগ্য আয়;
৩) বাসা ভাড়া: মূল বেতন (Basic Salary) এর ৫০% বা বছরে ৩ লক্ষ টাকা- এই দুইয়ের মধ্যে যেটি কম, সেই পরিমাণ অর্থের উপর কর দিতে হবেনা। কাজেই করযোগ্য আয় নিরূপনের সময় আমার প্রাপ্ত বাসা ভাড়া থেকে সেই পরিমাণ অর্থ (অর্থাৎ Basic Salary এর ৫০% বা বছরে ৩ লক্ষ টাকা- এই দুইয়ের মধ্যে যেটি কম) বাদ দিয়ে করযোগ্য আয় বের করতে হবে;
৪) চিকিৎসা ভাতা: মূল বেতন (Basic Salary) এর সর্বোচ্চ ১০% বা বাৎসরিক ১,২০,০০০ টাকা – এই দুয়ের মধ্যে যেটি কম, তা আপনার প্রাপ্ত চিকিৎসা ভাতা থেকে বাদ দিয়ে করযোগ্য আয় বের করতে হবে;৫) যাতায়াত ভাতা (যারা গাড়ী সুবিধা পান না): বাৎসরিক সর্বোচ্চ ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত অর্থাৎ আপনার প্রাপ্ত যাতায়াত ভাতা হতে ৩০,০০০ টাকা বাদ দেয়ার পর যা অবশিষ্ট থাকবে তা আপনার করযোগ্য আয়;
৬) যাতায়াত ভাতা (যারা গাড়ী সুবিধা পান): আপনি যেই পরিমাণ অর্থই পাইনা কেন, আমার মূল বেতনের (বেসিক স্যালারী) ৫% অথবা বাৎসরিক ৬০,০০০ টাকা – এ দুইয়ের মধ্যে যেটি সর্বোচ্চ- তা আপনার করযোগ্য আয় হসেবে বিবেচিত হবে;
৭) প্রভিডেন্ড ফান্ড (যদি অনুমোদিত হয়): শুধুমাত্র নিয়োগকর্তার অংশ করযোগ্য আয় হিসেবে গণ্য করতে হবে;
৮) উপরোক্ত আয়ের বাইরে অন্য যেকোন আয় যেমন বিনোদন ভাতা, বাৎসরিক ছুটির সাথে প্রাপ্য ভাতা, ওভার টাইম, হাউজ মেইনটেন্যান্স ভাতা, সুদ আয়, ইত্যাদি আয় ১০০% করযোগ্য আয়।

২য় ধাপঃ
 করযোগ্য আয়ের উপর কত টাকা আয়কর আসবে (আপনি কোনো বিনিয়োগ করেননি ধরে)
ক) প্রথমেই আসি আপনার করমুক্ত আয়সীমা কত অর্থাৎ আপনার করযোগ্য আয় কত টাকার কম হলে আপনাকে কোনো করই দিতে হবে না:
খ) আপনি ৬৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ করদাতা হলে আপনার জন্য করমুক্ত আয় সীমা ২.৫০ লক্ষ টাকা;
গ) আপনি মহিলা করদাতা বা আপনার বয়স ৬৫ বছর বা তদুর্ধ্ব (নারী, পুরুষ নির্বিশেষে) হয়, তাহলে আপনার জন্য করমুক্ত আয় সীমা ৩.০০ লক্ষ টাকা;
ঘ) আপনি প্রতিবন্ধী হলে আপনার জন্য করমুক্ত আয় সীমা ৪.০০ লক্ষ টাকা;
ঙ) আপনি গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হলে আপনার জন্য করমুক্ত আয় সীমা ৪.২৫ লক্ষ টাকা;
চ) যদি আপনার কোনো প্রতিবন্ধী সন্তান থাকে বা আপনি কোনো প্রতিবন্ধী সন্তানের অভিভাবক হলে আপনার করমুক্ত আয়সীমা উপরের চার ক্যাটাগরীর যে ক্যাটাগরিতে আপনি পড়েন, তার চেয়ে আরো ২৫০০০ টাকা বেশী হবে। এছাড়া যদি আপনারা স্বামী-স্ত্রী দুজনেই করদাতা হয়ে থাকেন, তাহলে যেকোন একজন এই সুবিধা নিতে পারবেন। অর্থাৎ উপরের পাঁচ ক্যটাগরীর যে ক্যাটাগরিতেই আপনি পড়েন, আপনার করযোগ্য আয়, করমুক্ত সীমার কম হলে আপনাকে কোনো আয়কর দিতে হবেনা।

ছ) আবার যদি আপনার করযোগ্য আয়, করমুক্ত সীমার বেশী হয়, তাহলে আপনার জন্য প্রযোজ্য যে করমুক্ত সীমা, তার উপরও আপনাকে কোনো কর দিতে হবেনা। আপনাকে শুধুমাত্র কর দিতে হবে, করমুক্ত সীমার উপর অতিরিক্ত যে করযোগ্য আয় আপনার আছে তার উপর।

করের হার নিম্নরূপ

i) করমুক্ত সীমা পরবর্তী ৪.০০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করযোগ্য আয়ের উপর কর দিতে হবে ১০% হারে (শর্ত প্রযোজ্য);
ii) পরবর্তী ৫.০০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করযোগ্য আয়ের উপর কর দিতে হবে ১৫% হারে;
iii) পরবর্তী ৬.০০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করযোগ্য আয়ের উপর কর দিতে হবে ২০% হারে;
iv) পরবর্তী ৩০.০০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করযোগ্য আয়ের উপর কর দিতে হবে ২৫% হারে; এবং
v) অবশিষ্ট আয়ের উপর কর দিতে হবে ৩০% হারে।ধরা যাক, আপনি একজন ত্রিশ বছর বয়সী পুরুষ এবং আপনার করযোগ্য আয় ৫৬ লক্ষ টাকা, তাহলে-
ক) ১ম ২.৫০ লক্ষ টাকার উপর কর দিতে হবে না;
খ) পরবর্তী ৪.০০ লক্ষ টাকার উপর কর দিতে হবে ১০% হারে ৪০,০০০ টাকা;
গ) পরবর্তী ৫.০০ লক্ষ টাকার উপর কর দিতে হবে ১৫% হারে ৭৫,০০০ টাকা;
ঘ) পরবর্তী ৬.০০ লক্ষ টাকার উপর কর দিতে হবে ২০% হারে ১,২০,০০০ টাকা;
ঙ) পরবর্তী ৩০.০০ লক্ষ টাকার উপর কর দিতে হবে ২৫% হারে ৭,৫০,০০০ টাকা; এবং
চ) অবশিষ্ট ৮.৫০ লক্ষ টাকা (৫৬ লক্ষ – ২.৫০ লক্ষ – ৪ লক্ষ – ৫ লক্ষ – ৬ লক্ষ – ৩০ লক্ষ) আয়ের উপর কর দিতে হবে ৩০% হারে ২,৫৫,০০০ টাকা। অর্থাৎ ৫৬ লক্ষ টাকা করযোগ্য আয়ের বিপরীতে আপনাকে আয়কর দিতে হবে মোট ১২.৪০ লক্ষ টাকা (যদি আপনি কোন বিনিয়োগ করে না থাকেন)।
উপরে একটি জায়গায় লেখা হয়েছে শর্ত প্রযোজ্য। শর্তটি কি? শর্তটি হচ্ছে, আপনার যদি করযোগ্য আয় থাকে, তাহলে আপনি যে ক্যাটাগরিতে পড়েন, সেই ক্যাটাগরিতে আপনার আয়কর হিসাব করার পর যদি দেখা যায়, আপনার আয়কর মিনিমাম প্রদেয় আয়করের চেয়ে কম এসেছে, তাহলে আপনাকে মিনিমাম আয়করটা দিতেই হবে। এখন তাহলে দেখে নেই, মিনিমাম আয়কর কত?
১) যদি আপনার বসবাস ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন বা ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন বা চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় হয়, তাহলে ৫০০০ টাকা;
২) যদি আপনার বসবাস বাংলাদেশের অন্য যেকোনো সিটি কর্পোরেশন এলাকায় হয়, তাহলে ৪০০০ টাকা;
৩) যদি আপনার বসবাস সিটি কর্পোরেশন এলাকার বাইরে হয়, তাহলে ৩০০০ টাকা।একটা উদাহরণ দিয়ে বিষয়টা বোঝার চেষ্টা করিমি. রিয়াজ (ছদ্মনাম) একজন ৬৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ, যার বসবাস ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় এবং এই আয় বছরে তার করযোগ্য আয় হয়েছে ২,৭৮,০০০ টাকা। তাহলে তার করমুক্ত আয় সীমা ২,৫০,০০০ টাকা হবার কারণে তাকে প্রথম ২,৫০,০০০ টাকার উপর কোনো কর দিতে হবেনা। পরবর্তী ২৮,০০০ টাকার (২,৭৮,০০০ টাকা মাইনাস ২,৫০,০০০ টাকা) উপর ১০% হারে রিয়াজ সাহেবের কর আসবে ২,৮০০ টাকা।
কিন্তু যেহেতু তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাস করেন, তাই তাকে ন্যূনতম৫০০০ টাকা কর প্রদান করতে হবে।তবে আবার বলছি যদি করযোগ্য আয়, করমুক্ত আয়সীমার কম হয়, তাহলে কোনো করই দিতে হবেনা।
আবার যদি আপনি ন্যূনতম আয়করদাতা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি বিনিয়োগজনিত কোন আয়কর রেয়াত সুবিধা পাবো না।

৩য় ধাপঃ
সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত পাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবেআপনি কত টাকা কর রেয়াত সুবিধা পাবেন, তা নির্ভর করে আপনি সংশ্লিষ্ট অর্থবছরে কত টাকা নতুন বিনিয়োগ করেছেন তার উপর। কিন্তু এর মানে এই নয় যে আপনি আনলিমিটেড বিনিয়োগ করলেই আনলিমিটেড কর মওকুফ বা রেয়াত সুবিধা পাবেন। আপনি আপনার আয়ের সব টাকাই বিনিয়োগ করতে পারবেন, চাইলে ঋণ নিয়েও বিনিয়োগ করতে পারবেন (!!!), কিন্তু একটি নির্দিষ্ট অংকের বাইরে যত টাকাই বিনিয়োগ করেন না কেন, একটি নির্দিষ্ট অংকের বেশী কর রেয়াত সুবিধা আপনি পাবেন না। এজন্য এই ধাপটির নাম দেওয়া হয়েছে-সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত পাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।এই নিয়মটি খুবই সহজ। আপনার করযোগ্য আয় হতে প্রভিডেন্ড ফান্ডে নিয়োগকর্তার অংশ (যদি প্রভিডেন্ড ফান্ডটি NBR কর্তৃক অনুমোদিত হয়) বাদ দিলে যা থাকবে, তার সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত যদি আপনি বিনিয়োগ করেন, তাহলে আপনি সর্বোচ্চ কর রেয়াত সুবিধা পাবেন। ধরুন, আপনার করযোগ্য আয় ২১.০০ লক্ষ টাকা যার মধ্যে প্রভিডেন্ড ফান্ডে নিয়োগকর্তার অংশ ১.০০ লক্ষ টাকা। তাহলে, আপনাকে সর্বোচ্চ কর রেয়াত সুবিধা পেতে হলে ৫.০০ লক্ষ টাকা [(২১.০০ লক্ষ টাকা – ১.০০ লক্ষ টাকা) X ২৫%] নতুন বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট আয় বছরে করতে হবে।

৪র্থ ধাপঃ
 বিনিয়োগের উপর কত টাকা আয়কর রেয়াত পাবেন– ১ম ২.৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১৫%– পরবর্তী ৫.০০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ১২%– এর বেশী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থাৎ ৭.৫০ লক্ষ টাকার বেশী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ৭.৫০ লক্ষ টাকার অতিরিক্ত টাকার উপর ১০%।
উদাহরণঃ
১) ধরা যাক সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত পেতে আপনি বিনিয়োগ করেছেন ৯.০০ লক্ষ টাকা, তাহলে,
– ১ম ২.৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে ১৫% হারে রেয়াত পাবেন ৩৭,৫০০ টাকা [২,৫০,০০০ X ১৫%]– পরবর্তী ৫.০০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে রেয়াত পাবেন ৬০,০০০ টাকা [৫,০০,০০০ X ১২%]– বাকী ১.৫০ লক্ষ টাকা [৯.০০ লক্ষ – ২.৫০ লক্ষ – ৫.০০ লক্ষ] বিনিয়োগের বিপরীতে রেয়াত পাবেন ১৫,০০০ টাকা [১,৫০,০০০ X ১০%]অর্থাৎ সব মিলিয়ে আপনি কর রেয়াত পাবেন ১,১২,৫০০ টাকা [৩৭,৫০০ + ৬০,০০০ + ১৫,০০০]।
২) ধরা যাক সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত পেতে আপনি বিনিয়োগ করেছেন ৬.০০ লক্ষ টাকা, তাহলে,–
 ১ম ২.৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে রেয়াত পাবেন ৩৭,৫০০ টাকা [২,৫০,০০০ X ১৫%]– পরবর্তী ৩.৫০ লক্ষ টাকা [৬.০০ লক্ষ – ২.৫০ লক্ষ ] বিনিয়োগের বিপরীতে রেয়াত পাবেন ৪২,০০০ টাকা [৩,৫০,০০০ X ১২%]অর্থাৎ সব মিলিয়ে আপনি কর রেয়াত পাবেন ৭৯,৫০০ টাকা [৩৭,৫০০ + ৪২,০০০]।
৩) ধরা যাক সর্বোচ্চ আয়কর রেয়াত পেতে আপনি বিনিয়োগ করেছেন ২.০০ লক্ষ টাকা, তাহলে,
– ২.০০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে রেয়াত পাবেন ৩০,০০০ টাকা [২,০০,০০০ X ১৫%]

৫ম ধাপঃ
 চূড়ান্ত প্রদেয় আয়কর বের করা২য় ধাপে যে প্রাথমিক আয়কর বের করেছিলাম, তা থেকে ৪র্থ ধাপে বের করা আয়কর রেয়াত বাদ দিয়ে চূড়ান্ত প্রদেয় আয়কর বের করতে হবে। আয়কর হিসাব করা শেষ।

মোঃ অাতিকুর রহমান
অায়কর উপদেষ্টা।
01711781792

শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৯

Cisco Password Recovery Procedure

Password Recovery Procedure

Not surprisingly, the instructions for Cisco Password Recovery Procedure are found readily on the internet via any search engine. On this page, one merely needs to scroll down to the particular product series and click the respective link. We are interesting in the documentation for Password Recovery of the Cisco Catalyst Layer 2 fixed configuration switches 2900XL/3500XL, 2940, 2950/2955, 2960, and 2970 Series, as well as the Cisco Catalyst Layer 3 fixed configuration switches 3550, 3560, and 3750 Series.
To start the password recovery procedure for the Catalyst 2950, just follow the instructions in the link above. Or the abbreviated version here:
  1. Unplug the switch
  2. Press and hold the “Mode” button while plugging in the switch
  3. Release the “Mode” button once the “Stat” stops blinking green (~5 sec)
  4. At this point the terminal display should yield the following prompt:
  5. Enter the command:
  6. The switch will say “Initializing Flash…” and run for a bit. At the prompt, type:
  7. The command prompt will return immediately, then type:
    (yes, you need to enter the colon (:) after the word “flash”)
  8. This will give you a directory listing of the flash storage. Type:
  9. The “config.text” file in the “flash:” storage contains the password information. By renaming the “config.text” file to “config.old”, we are effectively removing the switch configuration file and making a backup of it. (In case we need it for later.)
  10. Once this is done, Restart the switch. Type:
  11. The switch will reboot and a bunch of start-up text will scroll by and eventually show:
  12. Enter “n” at the prompt to abort the initial configuration dialog.
  13. Then press the Enter or Return key on your keyboard to get started.
  14. Your system now has NO password protecting it.

সোমবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

Only Facebook & Google Allow and Rest Block

Working Rule:
/ip firewall layer7-protocol
add name="BlockAll Website" regexp="^.+(.).*\$"
add name="Only access" regexp="^.+(facebook.com|google.com).*\$"

/ip firewall filter
add action=drop chain=forward comment="blocking rule" disabled=no layer7-protocol="BlockAll Website" src-address-list=BlockedGroup
add chain=forward comment="For BlockedGroup" disabled=no layer7-protocol="Only access" src-address-list=BlockedGroup

##############################################################################

my this rule working very nice. but problem its being block skype and other massenger. i want to continue this rule but want to give access skype and other massenger. i tried with this rule

/ip firewall filter
add chain=forward comment="port access" dst-port=80,443 protocol=tcp src-address-list=BlockedGroup

but this one making open all website and port.

সোমবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৯

চুরি মোবাইল লক করে দেওয়ার সেবা চালু করছে বিটিআরসি

আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এমন সুখবর পেতে যাচ্ছেন আপনি। কারণ- এবার থেকে চুরি হয়ে যাওয়া যেকোনো মোবাইল ফোনকে লক করে রাখা যাবে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আগামীকাল (২২ জানুয়ারি) থেকে ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপম্যান্ট আইডেন্টি (আইএমইআই) নম্বর ডাটাবেস সেবা চালু করতে যাচ্ছে বিটিআরসি।
আইএমইআই ডাটাবেসের মধ্যে ব্যবহারকারীর মোবাইল ফোনের নম্বর, সিম কার্ডের নম্বর এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যাদি সংরক্ষণ করে রাখা হবে।
ফলে, কোনো মোবাইল ফোন চুরি হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তায় ওই ফোনটিকে লক করে দেওয়া যাবে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মোবাইল ফোন চুরি হওয়ার হার কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আপনার মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বরটি লিখে ১৬০০২ নম্বরে মেসেজ পাঠানোর মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন, সেটি ডাটাবেসে সংরক্ষিত হয়েছে কি না।
তাছাড়া, আপনি চাইলে *#০৬# নম্বরে ডায়াল করে আপনার মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বরটি জেনে নিতে পারবেন।

সোমবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৯

Mikrotik PPPOE Script (1,2,3,4,5,6,8,10,block)

/ip pool
add name=1Mbps ranges=10.200.1.2-10.200.1.254
add name=2Mbps ranges=10.200.2.2-10.200.2.254
add name=3Mbps ranges=10.200.3.2-10.200.3.254
add name=4Mbps ranges=10.200.4.2-10.200.4.254
add name=5Mbps ranges=10.200.5.2-10.200.5.254
add name=6Mbps ranges=10.200.6.2-10.200.6.254
add name=8Mbps ranges=10.200.8.2-10.200.8.254
add name=10Mbps ranges=10.200.10.2-10.200.10.254
add name=bill_due ranges=192.168.16.2-192.168.16.254

/queue type
add kind=pcq name=1Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=1M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=2Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=2M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=3Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=3M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=4Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=4M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=5Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=4M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=6Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=6M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=8Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=8M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=10Mbps_int_dl pcq-classifier=dst-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=10M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=1Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=1M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=2Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=2M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=3Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=3M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=4Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=4M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=5Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=5M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=6Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=6M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=8Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=8M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB
add kind=pcq name=10Mbps_int_up pcq-classifier=src-address pcq-dst-address6-mask=64 pcq-rate=10M pcq-src-address6-mask=64 pcq-total-limit=20000KiB

/queue simple
add max-limit=1k/1k name=Block_Traffic queue=default-small/default-small target=192.168.16.0/24
add max-limit=40M/20M name=PPPoE_1Mbps_Internet queue=1Mbps_int_up/1Mbps_int_dl target=10.200.1.0/24
add max-limit=20M/20M name=PPPoE_2Mbps_Internet queue=2Mbps_int_up/2Mbps_int_dl target=10.200.2.0/24
add max-limit=40M/40M name=PPPoE_3Mbps_Internet queue=3Mbps_int_up/3Mbps_int_dl target=10.200.3.0/24
add max-limit=50M/50M name=PPPoE_4Mbps_Internet queue=4Mbps_int_up/4Mbps_int_dl target=10.200.4.0/24
add max-limit=40M/40M name=PPPoE_5Mbps_Internet queue=5Mbps_int_up/5Mbps_int_dl target=10.200.5.0/24
add max-limit=60M/60M name=PPPoE_6Mbps_Internet priority=1/1 queue=6Mbps_int_up/6Mbps_int_dl target=10.200.6.0/24
add max-limit=40M/40M name=PPPoE_8Mbps_Internet queue=8Mbps_int_up/8Mbps_int_dl target=10.200.8.0/24
add max-limit=40M/40M name=PPPoE_10Mbps_Internet queue=10Mbps_int_up/10Mbps_int_dl target=10.200.10.0/24

/ppp profile
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.1.1 name=1Mbps-500tk remote-address=1Mbps
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.2.1 name=2Mbps-800tk remote-address=2Mbps
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.3.1 name=3Mbps-1000tk remote-address=3Mbps
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.4.1 name=4Mbps-1200tk remote-address=4Mbps
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.5.1 name=5Mbps-1500tk remote-address=5Mbps
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.6.1 name=6Mbps-2000tk remote-address=6Mbps
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.8.1 name=8Mbps-2500tk remote-address=8Mbps
add dns-server=8.8.8.8,8.8.4.4 local-address=10.200.10.1 name=10Mbps-3000tk remote-address=10Mbps
add local-address=192.168.16.1 name=Bill_Due-0.00tk remote-address=bill_due

Mikrotik Command Lists

#add a user:
ppp secret add name=asif password=123 service=pppoe

#remove a user:
ppp secret remove [find name="asif"]

#edit a user:
ppp secret set password=321 [find name="asif"]

#pppoe user with profie command:
ppp secret add name=asif password=123 service=pppoe profile=vpn

#pppoe user with profie,local and remote address command:
ppp secret add name=asif password=123 service=pppoe profile=vpn local-address=10.10.10.1 remote-address=10.10.10.120 comment=asif

#pppoe user view: (new)
ppp secret print

#enable or disable a secret: (new)
ppp secret disable [find name=asif]
ppp secret enable [find name=asif]

#administrative user create
/user add name=shawon password=123 group=write
/user add name=shawon password=123 group=full 
/user add name=shawon password=123 group=read

মঙ্গলবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৯

ই- টিকেট নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

ই- টিকেট নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তরঃ
১) অনলাইনে কত শতাংশ টিকেট বরাদ্দ থাকে?
উত্তরঃ মোট টিকেটের ২৫%
২) অনলাইন টিকেটিং টাইম কখন?
উত্তরঃ সকাল ৮:০০ হতে রাত ১০:০০
৩) কতদিন অাগে অনলাইনে টিকেট পাওয়া যায়?
উত্তরঃ ট্রেনের যাত্রা শুরুর স্টেশন হতে শেষ স্টেশন পর্যন্ত করতে চাইলে যাত্রার দিন সহ ১০ দিন অাগে এবং মাঝের স্টেশন হলে যাত্রার অার ৫ দিন/১২০ ঘন্টা অাছে এমন সময়ে।
৪) অনলাইন সাইটের ঠিকানা কি?
উত্তরঃ www.esheba.cnsbd.com
৫) অটো সিলেকশন ও সিট সিলেকশন কি?
উত্তরঃ অটো সিলেকশনঃ অাপনার গন্তব্য বা অাপনার সোর্স স্টেশন যদি মধ্যবর্তী কোন স্টেশন হয় তবে অাপনার সিট চয়েসের কোন সুযোগ নেই। সিএনএস সার্ভার যে টিকেট দেবে সেটাই মাথা পেতে নিতে হবে। এটাই অটো সিলেকশন।
সিট সিলেকশনঃ অাপনার গন্তব্য যদি ট্রেনের একেবারে শেষ স্টেশন হয় তবে অাপনি যাত্রার ১০ দিন পূর্ব হতে নিজের পছন্দমতো সিট চয়েস করতে পারবেন। তবে
যাত্রার অার ৫ দিন/১২০ ঘন্টা অাছে এমন সময়ে কিন্তু এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না, হোক সেটা শেষ স্টেশন। তখন অটো সিলেকশন প্রযোজ্য হবে।
৬) পেমেন্ট করবো কি করে?
উত্তরঃ সকল ভিসা, মাস্টার, ডিবিবিএল নেটওয়ার্কের কার্ড। রকেট দিয়েও পেমেন্ট করতে পারবেন।
৭) জিপে এপ দিয়ে কি টিকেট করা যায়?
উত্তরঃ যায়। https://m.youtube.com/watch?v=jmjbWw57Rm8#menu
৮) মোবাইলের এস এম এস দিয়ে কি টিকেট করা যায়?
উত্তরঃ যায়(জিপি ও রবি)
৯) এসএমএস দিয়ে টিকেট করলে পেমেন্ট করবো কিভাবে?
উত্তরঃ গ্রামীনের ক্ষেত্রে মোবিক্যাশ, রবির ক্ষেত্রে ই ফ্লট।
১০) অনলাইনে টিকেট করলে টিকেট হাতে পাবো কি করে?
উত্তরঃ ওয়েব থেকে করলে সিট নম্বর সহ টিকেটের পিডিএফ কপি চলে যাবে অাপনার মেইলে। এস এম এস দিয়ে করলে টিকেটের বিস্তারিত বর্ণনা সম্বলিত মেসেজ চলে যাবে অাপনার মোবাইলে।
১১) অনলাইন টিকেট দিয়ে কি ভ্রমণ করা যায়?
উত্তরঃ আপনি নিজে যদি ভ্রমণ করেন তবে মেইলে প্রদত্ত টিকেটের পিডিএফ কপি প্রিন্ট করেই ভ্রমণ করতে পারবেন। আর যদি অন্য কেউ ভ্রমণ করে তবে পিডিএফ কপি দেখিয়ে স্টেশন হতে মূল টিকেট প্রিন্ট করিয়ে নিতে হবে।
১২) অনলাইন টিকেট কোথা থেকে এবং কোন সময়ের মধ্যে প্রিন্ট করে নিতে হবে?
উত্তরঃ বাংলাদেশের যে কোন কম্পিউটারাইজড স্টেশন হতে পিডিএফ কপি দেখিয়ে অনলাইন টিকেট প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে ট্রেন ছাড়ার অন্ততঃ ১৫ মিনিট পূর্বে যেন প্রিন্ট করে নেওয়ার কাজটি করে নিতে পারেন।
১৩) এস এম এস টিকেট দিয়ে কিভাবে ভ্রমণ করবো?
উত্তরঃ আপনার মোবাইলে প্রদত্ত এস এম এস টি অনলাইন বেজড কাউন্টারে দেখান অথবা এসএমএসে প্রদত্ত পিন নম্বর ও আপনার মোবাইল নম্বর একটা সাদা কাগজে লিখে কাউন্টারে জমা দিলেই টিকেট প্রিন্ট করে দেবে।
১৪) অনলাইনে টিকেট করলে কত টাকা এক্সট্রা দিতে হয়?
উত্তরঃ প্রতি সিট ২০ টাকা করে অনলাইন চার্জ প্রযোজ্য।
১৫) অনলাইন টিকেট কি ফেরত দেওয়া যায়?
উত্তরঃ যায়। তবে তার আগে মূল টিকেট কাউন্টার হতে প্রিন্ট করে নিতে হবে, এরপরে ফেরত কাউন্টারে ফেরত দিতে হবে। মনে রাখতে হবে ঈদের টিকেট কোনভাবেই ফেরতযোগ্য নয়।
১৬) এক একাউন্ট (মেইল বা পেমেন্ট গেটওয়ে) দিয়ে কতবার ও কতটি টিকেট করা যায়?
উত্তরঃ একটি মেইল একাউন্ট দিয়ে আপ বা ডাউনে প্রতি সপ্তাহে দু’বারে সর্বমোট ৮ টি টিকেট করতে পারবেন। এভাবে মাসে ৪ বারে মোট ৩২ টি টিকেট করতে পারবেন। পেমেন্ট এর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। অর্থাৎ পেমেন্ট গেটওয়ে সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করা যাবে। তবে রকেট দিয়ে অজস্রবার পেমেন্ট করতে পারবেন।
১৭) টাকা কেটে নিয়েছে, সাকসেসফুল পারচেজ দেখিয়েছে কিন্তু কোন টিকেট পেরাম না কেন?
উত্তরঃ যদি সাকসেসফুল পারচেজ দেখায় তবে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন আপনার মেইলে টিকেটের মেইল যাবে। হয়তো একটু দেরী হতে পারে তবে টিকেট পাবেন। অনেক সময় স্প্যাম মেসেজেও পিডিএফ কপি যেতে পারে। তাই ঘাবড়ানোর কিছু নাই। মেইলে টিকেট না গেলে আপনার একাউন্ট এর ড্যাশবোর্ডে লক্ষ্য করবেন। সেখানে ই টিকেট নম্বর পাবেন। ই টিকেট নম্বর ও মোবাইল নম্বর কাগজে লিখে কাউন্টারে দিলেই টিকেট পেয়ে যাবেন।
১৮) ফেইলড পারচেজ হলে টাকা ফেরত পাবো কত দিনে?
উত্তরঃ পরবর্তী ৮ কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার একাউন্টে টাকা চলে আসবে। এ জন্য কোথাও অভিযোগ করা লাগবে না। তবে যদি একান্তই টাকা ফেরত না পান তবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করবে।
১৯) অনলাইনে কিভাবে টিকেট করে?
উত্তরঃ https://www.facebook.com/download/preview/1001131160030913
২০) এসএমএস দিয়ে কিভাবে টিকেট করবো?
উত্তরঃ https://www.facebook.com/download/preview/447667342076837
২১) সিট সিলেকশনে কি দেখে বুঝবো সিট আছে কি না?
উত্তরঃ সিট সিলেকশন অপশনে গেলে আপনার সামনে সংশ্লিষ্ট শ্রেণির সিটপ্ল্যান আসবে। যে সিটগুলির কালার সবুজ থাকবে বুঝবেন সেগুলি অনলাইনে বিক্রির টিকেট। যেগুলো হলুদ দেখবে বুঝবেন অনলাইন টিকেট কিন্তু কেউ বুকিং করেছে। গোলাপী কালারের সিটগুলি অনলাইনের জন্য বরাদ্দ ছিল কিন্তু আপনার আগেই কেউ কেটে নিয়েছে। অ্যাশ কালারেরগুলো কাউন্টার টিকেট।
এছাড়া আর কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। জানা সাপেক্ষে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে।
*#অাজ ০১ জানুয়ারী ২০১৯ হ‌তে সোনারবাংলার টি‌কেট করার জন্য নতুন ক‌রে রে‌জি‌স্ট্রেশন কর‌তে হ‌বে।